সংবাদকর্মী নিয়োগ |
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
প্রশিক্ষনরত অবস্হায় পুলিশ কনেষ্টবল মুক্তার লাভ ম্যারেজ প্রবাসী যুবক রুবেলের স্বর্বস্ব হাতিয়ে নিয়ে মুক্তা আবারও দ্বিতীয় বিয়ে
ঝিনাইদহের
কালীগঞ্জে আনন্দবাগ গ্রামের মোদাচ্ছের হোসেন এর প্রবাসী পুত্র রুবেল হোসেন এর
স্ত্রী মুক্তা খাতুন (পুলিশ কনেষ্টবল) নগদ টাকা স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নিয়ে প্রবাসী
স্বামীকে তালাক দিয়ে অন্যত্রে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ
হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই
ঘটনার প্রতিকার চেয়ে রুবেলের পিতা মহা পুলিশ পরিদর্শক ঢাকা বরাবর একটি অভিযোগ
দালিখ করেছেন। এই অভিযোগের কপি স্হানীয়
প্রেসক্লাব সহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রেরন করেছেন।
লিখিত অভিযোগে জানাগেছে নড়াইল জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের হিসাবে
বিভাগে কর্মরত যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলার পাতিবিলা গ্রামের আমিরুল ইসলামের কন্যা
মুক্তা খাতুন কনেষ্টবল নং ৫৪২ দুই হাজার দশ সালের ২৫ ডিসেম্বর পুলিশ ভর্তি হন এর
পর ২০১১ সালের ২ ফ্রেবুয়ারী তিনি রংপুর মহিলা পুলিশ প্রশিক্ষন কেন্দ্রে ৬ মাসের
প্রশিক্ষনের জন্য যান। প্রশিক্ষনে থাকা
অবস্হায় পুলিশের বিয়ে করার বিধান না থাকলেও প্রেমের টানে সরকারী নিয়ম নীতির
তোয়াক্কা না করে প্রশিক্ষনে থাকাকালীন অবস্হায় ৩ মাস পর ছুটিতে বাড়ি এসে রুবেল
এবং মুক্তা ২০১১ সালের ২ মে রেজিষ্টি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের ৪/৫মাস পর রুবেল জীবন জীবিকার তাদিগে
তাঁর স্ত্রী মুক্তা খাতুনকে রেখে দুবাই চাকুরী করার জন্য চলে যায়। এর পর বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা স্বর্ণালংকার
হাতিয়ে নিয়ে,রুবেলকে তালাক প্রদান করে অন্যত্রে বিয়ে করেছেন। এ ব্যাপারে মুক্তা খাতুনের সাথে কথা হলে তিনি
কোন কথা তিনি বিয়ে বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে বলতে রাজী হয়নি। এ ব্যাপারে নড়াইল জেলা পুলিশ সুপার মনিরুল
ইসলাম সাথে কথা তিনি সাংবাদিকদের জানান প্রশিক্ষনকালে বিয়ে করার কোন নিয়ম নাই এ
রকম কোন ঘটনা থাকলে তদন্ত পুর্বক প্রয়োজনীয় বিভাগীয় ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)