খুব শীঘ্রই নতুন ধারা দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ আসছে পাঠকের হাতে। আশা করছি আপনারা দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ পড়বে এবং নিয়মিত আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিবেন।

সংবাদকর্মী নিয়োগ ঝিনাইদহ থেকে খুব শ্রীঘ্রই দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। এর জন্য খুলনা বিভাগের সকল জেলা,উপজেলা,গুরুত্বপুর্ণ বাজার, ইউনিয়ন পর্যায়ে সংবাদ কর্মী নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীদের আগামী ১৫ মার্চ ২০১৪ তারিখর মধ্যে ২ কপি ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপিসহ সম্পাদক,দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ, ইসলামীয়া সুপার মার্কেট(জাফর বীজভান্ডার) মেইনবাসষ্ট্যান্ড,কালীগঞ্জ,ঝিনাইদহ এই ঠিকানায় আবেদন করতে অনুরোধ করা হল। আবেদন ইমেইলেও করতে হবে: bornomoybd@gmail.com

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৩

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ইদু ও দরবেশ বাহিনীর সন্ত্রাস চাঁদার টাকা দিয়ে যুবতী মেয়ের সম্ভ্রম রক্ষা

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে ইদ্রিস আলী ইদু ও দরবেশের সন্ত্রাসী বাহিনীকে চাঁদার টাকা দিয়ে এক যুবতী মেয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করলেন এক অসহায় পরিবার।  এ ঘটনায় ঝিনাইদহের আমলি জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে (১) ছয় জনের নাম উলে­খ করে একটি মামলা হয়েছে।  মামলায় রঘুনাথপুর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে ইদ্রিস আলী ইদু, অজিত বিশ্বাসের ছেলে দরবেশ, হবির ছেলে আমিনুর, আবুল মোল­ার ছেলে সিদ্দিক, ফকির বিশ্বাসের ছেলে শহিদুল ও জলিলের ছেলে আবুল কাসেমকে আসামী করা হয়েছে।



মামলার বাদী একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী নাছিমা খাতুন অভিযোগে উলে­খ করেছেন, আসামীরা এলাকায় সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজীর সঙ্গে যুক্ত।  অস্ত্র নিয়ে তারা বিভিন্ন লোকের বাড়িতে গিয়ে খুনের ভয় দেখিয়ে  করে।  গত ৮ ডিসেম্বর আসামী ইদু ও দরবেশের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বাদী নাছিমা খাতুনের বাড়িতে এক লাখ টাকা চাঁদার জন্য যায় এবং চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে পরিবারের সবাইকে মারধর করে।  সন্ত্রাসীরা গৃহবধু নাছিমার শাড়ি কাপড় খুলে শি­লতাহানী ঘটায়।  বাদী তার আরজিতে উলে­খ করেছেন, সন্ত্রাসীরা যাওয়ার সময় তার কলেজ পড়ুয়া মেয়ে কামর“ন্নাহারকে অপহরণ করতে চাইলে কুড়ি হাজার টাকা দিয়ে রক্ষা পান।  তবে বাকী টাকা না দিলে সন্ত্রাসীরা বাদী ও তার মেয়েকে অপহরণ করে পাশবিক নির্যাতনের হুমকী দিয়ে যায়।  এই সন্ত্রাসী ঘটনায় বাদী তার পরিবার পরিজন নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে।  বিষয়টি কালীগঞ্জ থানা পুলিশকে অবহিত করলে রোববার দুপুরে কালীগঞ্জ থানার এএসআই সঞ্জয় কুমার বিষয়টি তদনড় করতে রঘুনাথপুর গ্রামে যান।  তিনি সাংবাদিকদের জানান, বাদীর অভিযোগের ভিত্তিত্বে পুলিশ ঘটনাটি তদনড় করে।  কিন্তু ঘটনাটি সত্য হলেও স্বাক্ষীরা কেও বাদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিতে রাজি হয়নি।  পুলিশ জানায় ইদু ও দরবেশ দুজনায় এলাকার প্রভাবশালী।  তাদের বির“দ্ধে কেও মুখ খুলতে সাহস পায় না।  এ ব্যাপারে নিযর্াতিত নাছিমা খাতুন জানান আদালতে মামলা করার পর সন্ত্রাসীরা আমার বাড়ি ঘিরে রেখেছে।  বাড়ি গেলেই তারা সপরিবারে হত্যা করবে বলে হুমকী দিচ্ছে।  

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন