খুব শীঘ্রই নতুন ধারা দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ আসছে পাঠকের হাতে। আশা করছি আপনারা দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ পড়বে এবং নিয়মিত আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিবেন।

সংবাদকর্মী নিয়োগ ঝিনাইদহ থেকে খুব শ্রীঘ্রই দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। এর জন্য খুলনা বিভাগের সকল জেলা,উপজেলা,গুরুত্বপুর্ণ বাজার, ইউনিয়ন পর্যায়ে সংবাদ কর্মী নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীদের আগামী ১৫ মার্চ ২০১৪ তারিখর মধ্যে ২ কপি ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপিসহ সম্পাদক,দৈনিক বর্ণময় বাংলাদেশ, ইসলামীয়া সুপার মার্কেট(জাফর বীজভান্ডার) মেইনবাসষ্ট্যান্ড,কালীগঞ্জ,ঝিনাইদহ এই ঠিকানায় আবেদন করতে অনুরোধ করা হল। আবেদন ইমেইলেও করতে হবে: bornomoybd@gmail.com

সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৪

দিনাজপুরের কর্নাই গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান,সুলতানা কামাল ও আবেদ খানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ

শাহ্‌ আলম শাহী,দিনাজপুর থেকেঃ সারাদেশে নির্বাচনী সহিংসতার অজুহাতে জঙ্গীবাদ,সন্ত্রাসবাদ এর মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্বের উপর একটি অঘোষিত যুদ্ধ চলছে ।  সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে তারা দেশের নিরীহ জনগনকে নির্যাতন চালিয়ে যাচেছ।  রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগনকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদের প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছে রুখে দাড়াও বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

দিনাজপুরের কর্ণাই গ্রামে নির্বাচনী সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘু পবিবারগুলোর পাশে এসে আজ শনিবার সকালে এ কথা বলেছেন তিনি।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, দেশের বিভিন্ন স্হানে সংখ্যালুঘুদের উপর যে নির্যাতনের চিত্র আমরা দেখছি তা বাংলাদেশের প্রকৃত রুপ নয় ।  যারা মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তারা মুক্তিযুদ্ধের আর্দশ লালনকারীদের হ্রদয়ে চিড় ধরাতে সুপরিকল্পিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচেছ।  কর্নাই গ্রামের মানুষ সাহায্য চাইছেন না তারা চায় নিরাপত্তা এখনও তারা আতংকে আছেন।  এ অবস্হা থেকে মানুষগুলোকে বের করে আনতে হবে্‌ বলে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান জানান।
আজ সকাল ১১টায় রুখে দাড়াও বাংলাদেশ এর সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এর নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল দিনাজপুরের কর্নাই গ্রামে সংখ্যালুঘু পরিবারগুলোর নির্যাতনের দূর্দশা দেখতে এসে সাংবাদিকদের  এ কথা বলেন। প্রতিনিধি দলে অন্যান্ন সদস্যদের মধ্যে ছিলেন  আইন ও শালীশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক এড সুলতানা কামাল,বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান।  এ সময় স্হানীয় সংসদ সদস্য ইকবালুর রহিম প্রতিনিধি দলের সঙ্গে থেকে সহায়তা করেন। 
হামলাকারীরা নারীদের প্রতি যে আচরন করেছে তা মেনে নেওয়া যায় না ।  এখন আমাদের মুল কাজ হলো এদের পাশে দাড়ানো।
যারা সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষের উপর হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেতিগ্রস্হ হয়েছেন তাদের নিরাপত্তা মূলতঃ রাষ্ট্রকেই দিতে হবে।  পাশাপাশি জনগনকেও ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গীবাদকে রুখে দিতে।  
উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারীর দিনাজপুর সদর উপজেলার কর্ণাই গ্রামে নির্বাচন চলাকালীন সংখ্যালঘু পরিবারগুলোর উপর নির্বাচন বিরোধীদের হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এখানে আইনশৃঙ্‌লা বাহিনীর সার্বক্ষনিক নজরদারীর কারনে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসছে এ এলাকার মানুষের জীবন যাত্রা। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন